ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তি ২০২৩। ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স সম্পর্কে ধারণা

 


 
আসছালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন?  আসা করি সবাই ভালো আছেন। বন্ধুরা আজকে আমরা এই পোস্টে আপনাদের জন্য ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স এ ভর্তি হতে কি কি লাগে এবং এই কোর্স এর সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো । আসা করি তোমাদের উপকারে আসবে। প্রথমে জেনে নেওয়া  যাক কোর্স সম্পর্কে|


ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স সম্পর্কে ধারণাঃ

ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের মেয়াদ

ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চারবছর মেয়াদী (৮সেমিস্টার বিশিষ্ট) কোর্স। প্রতি সেমিস্টারের পূর্ণ মেয়াদ হচ্ছে ৬ মাস। প্রতি ৬ মাস পর পর সেমিস্টার পরিবর্তন হয়। প্রতি সেমিস্টারে একটি পর্ব মধ্য/মিডটার্ম পরীক্ষা হবে এবং একটি পর্ব সমাপনী/ফাইনাল পরীক্ষা হবে।

ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স করার জন্য কয় ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে?

প্রথমত ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স করার জন্য দু ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
যেমন-(১) সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ও সরকারি টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট
(২) বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।

প্রতি সেমিস্টার সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণাঃ

আগেই বলেছি ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চারবছর মেয়াদী, ৮সেমিস্টার বিশিষ্ট একটি কোর্স।  প্রতি বছর ২টি করে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা হবে। এছাড়া আরও বিস্তারিত ভাবে বলতে গেলে প্রতি ৬ মাস  পর পর সেমিস্টার পরিবর্তন হয়।

প্রতি সেমিস্টারে বই সম্পর্কে ধারণাঃ

প্রতি সেমিস্টারে নতুন নতুন বই পড়তে হয়। সাধারণত প্রতি সেমিস্টারে ৬-৭টি করে বই থাকে, তারমধ্যে ৫-৬টি করে পরীক্ষা দেওয়া লাগে। ডিপার্টমেন্ট বেদে কম বেশি হয়ে থাকে পরীক্ষার বিষয়গুলা।  প্রতি সেমিস্টার শুরুর ৩য় মাসে পর্ব মধ্য পরীক্ষা হয়ে থাকে, পর্ব মধ্য পরীক্ষার সিলেবাস বই এর অর্ধেক অধ্যায় পর্যন্ত হয়ে থাকে।  এবং সেমিস্টার শুরুর ৫ম মাসের মাঝামাঝি সময়ে পর্ব সমাপনী পরীক্ষা হয়ে থাকে।। পর্ব সমাপনী পরীক্ষার সিলেবাস হচ্ছে সম্পূর্ণ বই।

কিভাবে খাতার মূল্যয়ন/মার্ক করে থাক?

আমরা আগেই জেনেছি এই কোর্স যেহুতু ৮ টি সেমিস্টার রয়েছে তাই ১-৩ সেমিস্টার পযন্ত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রতিষ্টানে এর শিক্ষকরা করে থাক।  তাই এটি প্রতিষ্টানে শিক্ষকরাই পরীক্ষার খাতার মূল্যয়ন/মার্ক করে থাক।  ৪-৭ম  সেমিস্টার পযন্ত পরীক্ষার পুষ্য পত্র কারিগরি শিক্ষা বোর্ড করে থাকে তখন সরাসরি কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ওধনী পরীক্ষার খাতা গুলো চলে যা নিদৃষ্ট সময় পর রেজাল্ট দিয়ে থাকে ।  ৮ম  সেমিস্টারে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং হয়ে থাকে টেকনোলজি অনুযায়ী।

প্রাক্ট্রিক্যাল মার্ক কিভাবে দেওয়া হয় ?

পর্ব মধ্য পরীক্ষার রেজাল্ট, জব, এসাইনমেন্ট,ভাইবা এবং ক্লাসের উপস্তিতির উপর নির্ভর করে স্যাররা পর্ব সমাপনী/ফাইনাল পরীক্ষার প্রাক্ট্রিক্যাল মার্ক দিয়ে থাকে।

প্রতি সেমিস্টারের % সম্পর্কে ধারণাঃ

 প্রতি সেমিস্টারের জন্য কিছু % রয়েছে। যেমনঃ-

                 ১ম পর্ব-৫%
                 ২য় পর্ব-৫%
                 ৩য় পর্ব-৫%
                 ৪র্থ পর্ব-১০%
                 ৫ম পর্ব -১৫%
                 ৬ষ্ঠ পর্ব-২০%
                 ৭ম পর্ব -২৫%
                  ৮ম পর্ব-১৫%

ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের CGPA সম্পর্কে ধারণাঃ

বিশেষ দ্রষ্টব্য- ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স কিন্তু GPA নয়। এটা CGPA হয়।। CGPA-এর পূর্ণরূপ হচ্ছে,cumulative great point average. cumulative শব্দের অর্থ হলো-ক্রমসঞ্চিত
বুঝাই যাচ্ছে, আপনার প্রতি সেমিস্টারের মার্ক উপরের পার্সেন্ট অনুসারে ক্রমান্বয়ে সঞ্চয় হতে থাকবে।  পরবর্তীতে চারবছর পর আপনার সর্বমোট CGPA প্রদান করা হবে।।
বর্তমানে  cgpa হিসাব করার জন্য প্লে-ষ্টোরে কিছু ক্যালকুলেটর এপ্স পাবেন।
 

ইয়ার লস সম্পর্কে কিছু বিস্তারিত ধারণাঃ- 

প্রথম সেমিস্টার থেকে ৩য় সেমিস্টার পর্যন্ত তিন বা তিন বিষয়ের অধিক বিষয়ে ফেইল/রেফার্ড খেলে ইয়ার ড্রপ বা ইয়ার লস বলে গণ্য হবে।। এক বা দুই বিষয়ে ফেইল করলে রেজাল্ট পাবলিশ হবার ১মাস পর পূণরায় পরীক্ষা নেওয়া হয়। পূণরায় পরীক্ষা অংশগ্রহণ করে এক বা উভয় বিষয়ে ফেইল করলে ইয়ার লস বা ড্রপ হিসাবে গণ্য হবে ঐ ছাত্র/ছাত্রী।।

ইয়ার লস বা ড্রপ সম্পর্কে ধারণাঃ

৪র্থ সেমিস্টার থেকে ৭ম সেমিস্টার পর্যন্ত চার বিষয় বা চার বিষয়ের অধিক বিষয়ে ফেইল করলে ইয়ার লস বা ড্রপ হিসাবে গণ্য হবে।  এক বিষয় থেকে ৩য় বিষয় পর্যন্ত ফেইল করলে পরবর্তী সেমিস্টারে উত্তীর্ণ হতে পারবে। এবং ফেইল বিষয় গুলা সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার সাথে দিতে হবে।

বই সংক্রান্ত কিছু তথ্য-

ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের মূল বই ইংরেজি ভার্সনের।  তাই মূল বই দিয়ে পড়াশুনা করানো হয় না।।  বাজারে বিভিন্ন প্রকাশনির গাইড বই পাওয়া যায় সেগুলাই পড়তে হয়। এবং সেগুলা থেকেই প্রশ্ন ৯৯% কমন পাওয়া যায়।

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স এ ভর্তি হতে হলে  আমাদের  করণীয় 


প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা নিচে  ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স এ ভর্তি বা আবেদন আমরা কিভাবে করবো এবং সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কত পয়েন্ট হলে আবেদন করতে পারবো চলুন  সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক|

সরকারি পলিটেকনিক ভর্তির যোগ্যতা ২০২৩


ডিপ্লোমা ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এর ক্ষেত্রে : যে কোন শিক্ষা বোর্ড থেকে এস.এস.সি / দাখিল / এস.এস.সি (ভোকেশনাল) / দাখিল (ভোকেশনাল) / সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং ছাত্রদের ক্ষেত্রে সাধারণ গণিত বা উচ্চতর গণিতে জিপি ৩.০০ সহ কমপক্ষে জিপিএ ৩.৫০ এবং ছাত্রীদের ক্ষেত্রে সাধারণ গণিত বা উচ্চতর গণিতে জিপি ৩.০০ সহ কমপক্ষে জিপিএ ৩.০০ প্রাপ্ত যে কোন সালে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী আবেদন করতে পারবে।

ডিপ্লোমা-ইন-এগ্রিকালচার, ফরেস্ট্রি, লাইভস্টক  ও  ফিসারিজ ক্ষেত্রে : যে কোন শিক্ষা বোর্ড থেকে এস.এস.সি / দাখিল / এস.এস.সি (ভােকেশনাল) / দাখিল (ভােকেশনাল) / সমমানের পরীক্ষায় কমপক্ষে জিপিএ ২.৫০ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবে।

বেসরকারি পলিটেকনিক ভর্তি যোগ্যতা


ডিপ্লোমা ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এর ক্ষেত্রে : যে কোন শিক্ষা বোর্ড থেকে এস.এস.সি / দাখিল / এস.এস.সি (ভােকেশনাল) / দাখিল (ভােকেশনাল) / সমমানের পরীক্ষায় কমপক্ষে জিপিএ ২.০০ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা অথবা ‘ও’ লেভেল উত্তীর্ণ যে কোন বয়সের শিক্ষার্থীরা ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবে। জিপিএ পদ্ধতি চালুর পূর্বে এস.এস.সি বা সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম ২য় বিভাগে যে কোন সালে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী আবেদন করতে পারবে।


ডিপ্লোমা-ইন-এগ্রিকালচার, ফরেস্ট্রি  এর ক্ষেত্রে : যে কোন শিক্ষা বোর্ড থেকে এস.এস.সি / দাখিল /এস.এস.সি (ভােকেশনাল) / দাখিল (ভােকেশনাল) / সমমানের পরীক্ষায় কমপক্ষে জিপিএ ২.০০ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা অথবা ‘ও’ লেভেল উত্তীর্ণ যে কোন বয়সের শিক্ষার্থীরা ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবে। জিপিএ পদ্ধতি চালুর পূর্বে এস.এস.সি বা সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম ২য় বিভাগে যে কোন সালে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী আবেদন করতে পারবে।

১| আবেদনের প্রক্রিয়া

অন-লাইনে আবেদনের পূর্বে শিক্ষার্থী কে বিকাশ ও শিওরক্যাশ , ডাচবাংলা মোবাইল ব্যাংকিং (রকেট) এর মাধ্যমে আবেদন ফি ১৫০/- (একশত পঞ্চাশ টাকা মাত্র) প্রদান করতে হবে। অন-লাইনে সর্বোচ্চ ১৫টি প্রতিষ্ঠান/টেকনোলজি-তে আবেদন করা যাবে |

২| আবেদন ফি প্রদানের নিয়ম

►ধাপ -১ : বিকাশ অ্যাপে প্রবেশ করে “আরও দেখুন” অপশনে টাচ করুন। এবার “এডুকেশন ফি” সেলেক্ট করুন।
ধাপ-২ :  এখন BTEB লিখে সার্চ করুন। সাথে সাথে কয়েকটা প্রতিষ্ঠানের নাম আসবে সেখানে থাকা BTEB (অন্যান্য) অপশনটি দেলেক্ট করুন।
ধাপ-৩ :  এবার পেমেন্ট কোড কোড, এসএসসি পাসের সন, বোর্ড কোড, এসএসসি রোল দিন। অর্থাৎ যে কোর্সে আবেদন করবে সেই কোর্সের কোড দিবেন। বোর্ড ও পেমেন্ট কোড নিম্নে দেওয়া আছে।
ধাপ ৪ : সবকিছু ঠিক থাকলে আবেদন ফি এর পরিমান (১৬০ টাকা) আসবে। তবে উভয় শিফটের জন্য ৩০০ / – টাকা আসবে। এবার পরের ধাপে গিয়ে  পিন নম্বর দিন।
ধাপ ৫ : এবার টিপ দিয়ে চেপে ধরুন। Payment সফল হলে Successful SMS প্রদর্শিত হবে। পরবর্তি ব্যবহারের জন্য আপনার Payment Receipt ডাউনলােড করে রাখুন।

বিকাশ ছাড়াও আপনি রকেট ও শিউর ক্যাশে টাকা প্রদান করতে পারবেন ।

(বিশেষ দ্রষ্টব্য : আবেদন ফি জমাদানের পূর্বে অবশ্যই আবেদন নির্দেশিকাটি ভালভাবে পড়ে নিন । আপনার কোন প্রকার ভুলের জন্য Admissionwar কতৃপক্ষ দায়ী নয় ।)

পেমেন্ট কোড

ডিপ্লোমা  ইন  ইঞ্জিনিয়ারিং  (Govt. 1st Shift) – GDE1
ডিপ্লোমা  ইন  ইঞ্জিনিয়ারিং  (Govt. 2nd Shift) – GDE2
ডিপ্লোমা  ইন  ইঞ্জিনিয়ারিং  (Govt. Both Shift) – GDE3
ডিপ্লোমা  ইন  মেরিন  এন্ড  শিপবিল্ডিং  (Govt.) – GMSA
ডিপ্লোমা  ইন  ইঞ্জিনিয়ারিং (Private) – PENA
ডিপ্লোমা  ইন  টেক্সটাইলে  (Govt.) – GTXA
ডিপ্লোমা  ইন  টেক্সটাইলে  (Private) – PTXA
ডিপ্লোমা  ইন  এগ্রিকালচার  (Govt.) – GAGA
ডিপ্লোমা  ইন  এগ্রিকালচার  (Private) – PAGA


৩| আবেদন ফর্ম পূরণের প্রক্রিয়া


  • আবেদনকারী কে বিকাশ ও শিওরক্যাশ , ডাচবাংলা মোবাইল ব্যাংকিং (রকেট) এর মাধ্যমে আবেদন ফি প্রদান করার ৩০ মিনিট পর অন-লাইনে
          আবেদন শুরু করবে। ভর্তির ওয়েবসাইট www.btebadmission.gov.bd – এ গিয়ে পেমেন্টকৃত প্রোগ্রাম এর
          সংশ্লিষ্ট বাটনে ক্লিক করবে। ক্লিক করার পর আবেদনকারী সংশ্লিষ্ট প্রোগ্রামের ওয়েব পেজ দেখতে পাবে।
          পরবর্তীতে আবেদনকারী Apply Now বাটনে ক্লিক করে তার এস.এস.সি রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর,
          বোর্ডের নাম, পাসের সন ও তার মোবাইল নম্বর এন্ট্রি পূর্বক  Next’ Button ক্লিক করবে। আবেদনকারীকে তার
          মোবাইল নম্বর সতর্কতার সহিত প্রদান করতে হবে।পরবর্তীতে সমস্ত যোগাযোগ এবং প্রয়োজনীয় তথ্যাদি প্রদত্ত
          মোবাইল নম্বরে প্রেরণ করা হবে।
  • Next’ Button  ক্লিক করার পর আবেদনকারী তার যাবতীয় তথ্য দেখতে পাবে। (যদি আবেদনকারী ফি প্রদান না করে থাকে- সে ক্ষেত্রে আবেদনকারী আবেদন ফি প্রদান করেনি এরূপ Message প্রদর্শিত হবে।)
  • আবেদনকারী তার স্ক্যানকৃত ছবি (ফরমেট *.jpg ,  সাইজ 50KB এবং 150px  x 120px) আপলোডকরবে। আপলোড করার পর নীচের Save and Next’ Button ক্লিক করবে। সফল ভাবে তথ্য সংরক্ষিত হলে আবেদনকারী একটি সিকিউরিটি কোড দেখতে পাবে। আবেদনকারীকে অবশ্যই সিকিউরিটি কোডটি ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্য সংরক্ষণ করতে হবে। এরপর Next বাটনে ক্লিক করলে Applicant’s Account পেজ প্রদর্শিত হবে। ঐ পেজে আবেদনকারী তার সংশ্লিষ্ট প্রোগ্রামের Apply Now বাটনে ক্লিক করবে। এরপর আবেদনকারী উক্ত প্রোগ্রামের অপশন ফরম দেখতে পারবে। অপশন ফরমে আবেদনকারী তার ভর্তিচ্ছু প্রোগ্রামসমূহ Drop Down মেনুতে দেখতে পাবে।
  • Selection Criteria প্রদর্শিত হলে আবেদনকারীকে পছন্দনীয় জেলা, ঐ জেলার প্রতিষ্ঠান এবং ঐ প্রতিষ্ঠানের সিফ্ট, টেকনোলজি নির্বাচন করে‘ Add Selected Institute’ Button এ ক্লিক করতে হবে। এভাবে আবেদনকারী সর্বোচ্চ ১৫টি প্রতিষ্ঠান/টেকনোলজির পছন্দক্রম নির্বাচন করতে পারবে। পছন্দক্রম নির্বাচন করার পর Submit’ Button এ ক্লিক করে নির্বাচিত প্রোগ্রাম এ আবেদন সম্পন্ন করবে। সফলভাবে আবেদন সম্পন্ন হলে আবেদনকারী বাম পার্শ্বে আবেদনকৃত প্রোগ্রামের নাম দেখতে পাবে এবং Submit-কৃত আবেদনটি প্রিন্ট নিতে পারবে।
  •  সরকারি প্রতিষ্ঠানে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) আবেদনের জন্য আবেদনকারী কোটা Selection এর Drop Down মেনু দেখতে পাবে।প্রোগ্রামে আবেদন করার পূর্বে আবেদনকারী তার প্রযোজ্য কোটা নির্বাচন করে তার নির্দিষ্ট প্রোগ্রাম Submit করবে। একই প্রার্থীর একাধিক কোটা প্রযোজ্য হলে- Drop Down মেনু থেকে একাধিক কোটা নির্বাচন করতে হবে।
  •  আবেদনকারী তার প্রোগ্রামে Select প্রতিষ্ঠান/টেকনোলজি ও তার পছন্দক্রম দেখতে পারবে। আবেদনকারীচাইলে তার আবেদনকৃত প্রোগ্রামে প্রতিষ্ঠান/টেকনোলজি’র পছন্দক্রম পরিবর্তন এবং নতুন প্রতিষ্ঠান/টেকনোলজি সংযোজন ও পূর্বেও Select-কৃত প্রতিষ্ঠান/টেকনোলজি বিয়োজন করতে পারবে। আবেদনকারী ভবিষ্যতে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে Applicant Login  অপশন থেকে SSC Roll, Board, Passing Year ও Security Code এন্ট্রিকরে Applicant’s Account  পেজ এ যেতে পারবে এবং চাইলে তার আবেদনকৃত প্রোগ্রামে প্রতিষ্ঠান/টেকনোলজি’র পছন্দক্রম পরিবর্তন এবং নতুন প্রতিষ্ঠান/টেকনোলজি সংযোজন ও পূর্বেও Select-কৃত প্রতিষ্ঠান/টেকনোলজি বিয়োজন করতে পারবে।
  •  একই আবেদনকারী একাধিক প্রোগ্রামে (যেমন- ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং, এগ্রিকালচার টেকনোলজি ইত্যাদি) আবেদন করতে চাইলে- আবেদনকারী কে প্রত্যেক প্রোগ্রামের জন্য আলাদা আলাদা Payment সম্পন্ন করতে হবে। Payment সম্পন্ন  করে Applicant Login অপশন থেকে SSC Roll, Board, Passing Year ও Security Code  এন্ট্রি করে পূর্বের নিমাবলী অনুসরন করে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।

 
পলিটেকনিক ভর্তি বিষয় আরো বিস্তারিত জানতে আমাদের ফেজবুক পেজ ও গ্রুপে যোগ দিন এবং আমাদের এই সাইট এর সাথেই থাকুন ।

Post a Comment

Previous Post Next Post
This Template Designed By e10Script